আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের ২১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং প্রধান অতিথি হিসেবে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদিচ্ছায় পার্বত্য শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হয়েছে, ভূমি সমস্যার সমাধানে কার্যকরী পদক্ষেপ এবং চুক্তির পূর্ণবাস্তবায়নে কাজ এগিয়ে চলছে। সাথে সাথে পার্বত্য অঞ্চলের দৃশ্যমান টেকসই উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। পার্বত্যবাসীর জীবনমানের যখনই দ্রুত উন্নতি ঘটছে তখনই একটি গোষ্ঠী বিচ্ছিন্নভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত ঘটনার সূত্রপাত করার চেষ্টা করছে, যা কোনভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। মন্ত্রী সমস্যা সমাধানে আন্তরিক ও সৌহাদ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনার মাধ্যমে একটি উন্নত সমৃদ্ধ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিনির্মাণে সংশ্লিষ্ঠ সকলের প্রতি আহবান জানান।
বীর বাহাদুর উশৈসিং আরো বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান পার্বত্য অঞ্চলের অগ্রাধিকারমূলক পরিকল্পিত উন্নয়নের রূপরেখা প্রণনয় ও বাস্তবায়নের আগেই তাকে হত্যা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার স্বপ্নকে শুধু এগিয়েই নেননি, তা বাস্তবায়ন করে পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি ও সম্প্রীতি ফিরিয়ে এনেছেন। যার ধারাবাহিকা রক্ষায় আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রমা রাণী রায় এর সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, ভারত প্রত্যাগত শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণপদ চাকমা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে দেশী বিদেশী বিভিন্ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি ও মন্ত্রণালয়ের উধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুদত্ত চাকমা।
উল্লেখ্য, দীর্ঘ ২ যুগের সশস্ত্র সংঘাত নিরসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত পার্বত্য শান্তি চুক্তির শর্ত মোতাবেক ১৯৯৮ সালের ১৫ জুলাই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।
আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের ২১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং প্রধান অতিথি হিসেবে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদিচ্ছায় পার্বত্য শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হয়েছে, ভূমি সমস্যার সমাধানে কার্যকরী পদক্ষেপ এবং চুক্তির পূর্ণবাস্তবায়নে কাজ এগিয়ে চলছে। সাথে সাথে পার্বত্য অঞ্চলের দৃশ্যমান টেকসই উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। পার্বত্যবাসীর জীবনমানের যখনই দ্রুত উন্নতি ঘটছে তখনই একটি গোষ্ঠী বিচ্ছিন্নভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত ঘটনার সূত্রপাত করার চেষ্টা করছে, যা কোনভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। মন্ত্রী সমস্যা সমাধানে আন্তরিক ও সৌহাদ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনার মাধ্যমে একটি উন্নত সমৃদ্ধ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিনির্মাণে সংশ্লিষ্ঠ সকলের প্রতি আহবান জানান।
বীর বাহাদুর উশৈসিং আরো বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান পার্বত্য অঞ্চলের অগ্রাধিকারমূলক পরিকল্পিত উন্নয়নের রূপরেখা প্রণনয় ও বাস্তবায়নের আগেই তাকে হত্যা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার স্বপ্নকে শুধু এগিয়েই নেননি, তা বাস্তবায়ন করে পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি ও সম্প্রীতি ফিরিয়ে এনেছেন। যার ধারাবাহিকা রক্ষায় আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রমা রাণী রায় এর সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, ভারত প্রত্যাগত শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণপদ চাকমা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে দেশী বিদেশী বিভিন্ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি ও মন্ত্রণালয়ের উধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুদত্ত চাকমা।
উল্লেখ্য, দীর্ঘ ২ যুগের সশস্ত্র সংঘাত নিরসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত পার্বত্য শান্তি চুক্তির শর্ত মোতাবেক ১৯৯৮ সালের ১৫ জুলাই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।